রাতদিন ওয়েবডেস্ক - পুজোর মুখে ইপিএফও সদস্যদের জন্য চালু হল পাসবুক লাইট, এখন এক লগইনেই দেখা যাবে অবদান, উত্তোলন, ব্যালেন্স, আবার আলাদা পাসবুক পোর্টালে ঢোকার দরকার নেই। শ্রমমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডবিয়া জানিয়েছেন, এক জায়গায় সব গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা থাকলে দেরি কমবে, গ্রিভান্স কমবে, স্বচ্ছতা বাড়বে। যাদের বিস্তারিত গ্রাফিক্স সহ পূর্ণ পাসবুক চাই, পুরনো পোর্টালও চলবে আগের মতো, তবে দ্রুত স্ন্যাপশট পেতে নতুন বিকল্পই যথেষ্ট। ব্যবহারকারীরা আগে আলাদা পাসবুক সাইটে গিয়ে পাসওয়ার্ড গন্ডগোল, ট্র্যাফিক বেশি, এসব ঝামেলায় পড়তেন, নতুন ব্যবস্থায় সেই চাপ কমবে বলে কেন্দ্রের দাবি। সংক্ষেপে, এক লগইন, দ্রুত দেখুন, দরকারে বিস্তারিত দেখুন, অভিজ্ঞতা হবে মসৃণ।নতুন পরিষেবার মূল জোর এক লগইনে সব, সদস্য পোর্টালেই এখন সংক্ষেপ পাসবুক, অবদান, উত্তোলন, বর্তমান ব্যালেন্স একসঙ্গে দেখা যাবে। সংহত এপিআই ব্যবহারে পুরনো পাসবুক পোর্টালের লোড কমবে, ব্যাকএন্ড অপারেশনও সহজ হবে বলে দপ্তরের ধারণা। একসঙ্গে পরিষেবা দেওয়ায় মেম্বার ইন্টারফেসে ঝামেলা কম, প্রতিবার আলাদা লগইন দরকার নেই, ভুল পাসওয়ার্ড বা টাইমআউটের সমস্যা কমবে। এই বদল স্বচ্ছতা বাড়াবে, আপডেট দ্রুত দেখাবে, অভিযোগের সংখ্যা কমাতে সাহায্য করবে, এমনটাই বার্তা। ইপিএফওর লক্ষ্য পরিষেবা সরল করা, সময় বাঁচানো, আস্থা বাড়ানো, সেটাই এই ধাপে প্রতিফলিত হয়েছে।
অ্যনেক্সার কে, অর্থাৎ ট্রান্সফার সার্টিফিকেট, এখন সরাসরি সদস্য পোর্টাল থেকে পিডিএফে ডাউনলোড করা যাবে, এতদিন যা অফিস থেকে অফিসে যেত, সদস্যরা চাইলে তবেই পাওয়া যেত। চাকরি বদলের পর অনলাইনে ফর্ম ১৩ দিলে ট্রান্সফার প্রসেস হয়, তারপর আগের অফিস ট্রান্সফার সার্টিফিকেট তৈরি করে নতুন অফিসে পাঠায়, এখন সদস্য নিজেরাই সেটি দেখে নিতে পারবেন। এতে ট্রান্সফারের স্ট্যাটাস ট্র্যাক করা সহজ, ব্যালেন্স, সার্ভিস পিরিয়ড সঠিক আছে কি না যাচাই করা যায়, পেনশন হিসেবের জন্য স্থায়ী ডিজিটাল রেকর্ডও থাকবে। ইপিএফও পৃথক সার্কুলারে এই অ্যাক্সেসের পথও জানিয়েছে, মেম্বার পোর্টাল, অনলাইন সার্ভিসেস, ট্র্যাক ক্লেম স্ট্যাটাস, ডাউনলোড অ্যনেক্সার কে, এই রুটেই মিলবে নথি। ফলে কাগজপত্রের অপেক্ষা নেই, সদস্য নিজের হাতে প্রমাণ রাখবেন, ঝামেলা কমবে।দাবি নিষ্পত্তির গতি বাড়াতে অনুমোদনের স্তর কমানো হয়েছে, আগের বহু পরিষেবায় আরপিএফসি স্তরের ছাড় প্রয়োজন হত, এখন সহকারী কমিশনার স্তর পর্যন্ত ক্ষমতা বিকেন্দ্রীভূত করা হয়েছে, একটি কাঠামোবদ্ধ ধাপ তৈরি হয়েছে। ট্রান্সফার, সেটলমেন্ট, অ্যাডভান্স, রিফান্ড, চেক বা ইএনইএফটি রিটার্ন, সুদ সমন্বয়, এই সব ক্ষেত্রেই সহজতর প্রক্রিয়া প্রযোজ্য হবে। এতে ফাইল কম ওঠানামা করবে, ক্ষেত্রীয় অফিসে দায়বদ্ধতা বাড়বে, সময় কমবে বলে আশা। বড় পরিসরে দেখে নিলে, এই সংহত লগইন, পাসবুক লাইট, অ্যনেক্সার কে অনলাইন, আর অনুমোদন সংস্কার, মিলিয়ে ইউজার জার্নি ছোট ও পরিষ্কার করা হচ্ছে। সদস্য সন্তুষ্টি বাড়ানোর এই রোডম্যাপ হাতে ধরা, বাস্তব কাজে কেমন ফল দেয়, নজর থাকবে।
পাসবুক লাইট ঠিক কী দেখায়, এটি সংক্ষেপ ড্যাশবোর্ড, মাসভিত্তিক অবদান, উত্তোলনের তালিকা, মোট ব্যালেন্স, সাম্প্রতিক ট্রানজ্যাকশন দেয়, দ্রুত যাচাইয়ের জন্য যথেষ্ট। যারা অডিট বা ঋণ নথির জন্য বিস্তারিত এন্ট্রি, ইআরপি আপলোড, গ্রাফ, পুরনো বার্ষিক ব্রেকআপ চান, তাদের জন্য পুরনো পাসবুক পোর্টাল চালু থাকবে, সেখানে আগের মতো লগইন লাগবে। এই দ্বৈত পথ একদিকে তাড়াতাড়ি দেখা, অন্যদিকে গভীরে দেখা, দুটোই রাখছে, ফলে ইউজার টাইপ অনুযায়ী সুবিধা মিলবে। কাজের দিনে পোর্টাল কনজেশনও ভাগাভাগি হবে, ডাউনটাইম কমতে পারে। এক কথায়, সংক্ষিপ্ত দেখুন এখানে, গভীর দেখুন ওখানে, সিদ্ধান্ত ইউজারের।সদস্য পোর্টালে লগইন করার পর আগের মতোই ক্লেম তোলা যাবে, অর্থাৎ অ্যাডভান্স, পার্ট উইথড্রয়াল, ফাইনাল সেটলমেন্টের আবেদন করা যাবে, তবে ডেটা দেখার ধাপ ছোট হয়েছে। বারবার লগইন না করে এক সেশনে দেখা ও আবেদন করা গেলে ইউজার টাইম বাঁচে, ভুল কম হয়, সেটিই এই সংহতির উদ্দেশ্য। এর সঙ্গে পোর্টালের ইউআরএন, ইউএএন ভিত্তিক অথেনটিকেশন অপরিবর্তিত, নিরাপত্তা নীতিও একই থাকবে, সতর্কতামূলক বার্তা স্পষ্টই থাকে। সদস্যদের ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করা, ওটিপি না দেওয়া, এই নিয়ম জারি যেমন ছিল, তেমনই আছে, অফিসিয়াল পোর্টালেই প্রয়োজনীয় কাজ করুন। নিরাপত্তা, গতি, স্বচ্ছতা, এই তিন অক্ষে আপডেটটি দাঁড়াচ্ছে।
কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রী ১৮ সেপ্টেম্বর নতুন পরিষেবা ঘোষণা করেছেন, একই সঙ্গে অ্যনেক্সার কে অনলাইন অ্যাক্সেস আর অনুমোদন কাঠামোর সংস্কারের কথাও জানান। এর পরদিন সকালে একাধিক ব্যবসায়িক পোর্টাল, আর্থিক সংবাদমাধ্যম বিস্তারিত ফিচার তালিকা প্রকাশ করে, এক লগইনে পাসবুক দেখা, পুরনো পোর্টাল চালু থাকবে, এই মিশ্র মডেল স্পষ্ট করে। জাতীয় পত্রিকাগুলিও বলেছে, দ্বৈত লগইনের জটিলতা কমাতে এই হালনাগাদ জরুরি ছিল, গ্রিভান্স কমাতে সাহায্য করবে। সামগ্রিকভাবে, একে ডিজিটাল রোডম্যাপের ধারাবাহিক পদক্ষেপ বলা হচ্ছে, লক্ষ্য সদস্যকেন্দ্রিক পরিষেবা। এই সময়সীমা ও ঘোষণা সরকারি প্রেস নোটেও নথিভুক্ত, তাই তথ্য সাম্প্রতিক ও যাচাইকৃত।
পুজোর আগে ব্যবহারিক প্রভাব কী, মাসের শেষের বেতন জমা, অবদান আপডেট, ট্রান্সফার ট্র্যাক, এগুলো দ্রুত দেখা যাবে, আবেদনও একসঙ্গে করা যাবে, ফলে ছুটির আগে ফাইলিং সহজ হবে। যারা সদ্য চাকরি বদলেছেন, তাদের জন্য অ্যনেক্সার কে হাতের কাছে থাকাটা বড় স্বস্তি, কারণ নতুন অফিসে পেনশন সার্ভিস আপডেট যাচাই করতে দেরি হচ্ছিল। তেমনই, লোন অ্যাপ্লিকেশন বা ভিসা ডকুমেন্টে পিএফ স্টেটমেন্ট লাগলে, সংক্ষেপ পাসবুক কাজ দেবে, প্রয়োজন হলে পরে ফুল পাসবুক ডাউনলোড করা যাবে। এক লগইনে এই সব করায় সময় বাঁচবে, অনিশ্চয়তা কমবে, সেটাই সবচেয়ে বড় লাভ। কাজের ধারায় কম বিঘ্ন, বেশি স্পষ্টতা, ব্যবহারকারীর পক্ষে তাৎক্ষণিক সুফল।ইউজারদের দিকনির্দেশ, সদস্য পোর্টালে ঢুকে পাসবুক লাইটে সংক্ষেপ দেখুন, ডিটেইলস চাইলে পুরনো পোর্টালে যান, আর ট্রান্সফারের কাগজ চাইলে ট্র্যাক ক্লেমে গিয়ে অ্যনেক্সার কে ডাউনলোড করুন। ট্রান্সফার শুরু করতে ফর্ম ১৩ অনলাইনেই দিন, প্রথম অবদান এলে অনেক ক্ষেত্রে অটো ইনিশিয়েটও হয়, তবে স্ট্যাটাস দেখা ও প্রমাণ রাখা এখন আরও সহজ। ক্লেম তুলতে নথি ঠিক রাখুন, ব্যাংক কেওয়াইসি, প্যান, আধার সিডিং ঠিক আছে কি না আগে দেখে নিন, এতে রিজেকশনের সম্ভাবনা কমে। কোনও তৃতীয় পক্ষ অ্যাপ বা লিঙ্কে ওটিপি দেবেন না, অফিসিয়াল ইউআরএলেই কাজ করুন, সন্দেহ হলে টোলফ্রি নম্বরে জেনে নিন। এই বেসিক শৃঙ্খলাতেই দ্রুত নিষ্পত্তি সম্ভব, সেটাই সংস্কারের সাফল্যের শর্ত।
নীতিগত দিক থেকে, অনুমোদন স্তর কমানো মানে ফাইল কম ওঠানামা, আউটকাম বেইজড মনিটরিং সহজ, দায়বদ্ধতা ক্ষেত্রস্তরে, এতে টার্নঅ্যারাউন্ড টাইম কমে। একইসঙ্গে সব ডাটা এক সেশনে দেখা গেলে ইউজার ব্যাবহারও কম ক্লান্তিকর, সেবাদানকারীর লোড ব্যালেন্সড, এটি দীর্ঘমেয়াদে অপারেশনাল লাভ দেয়। ভবিষ্যতে পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়তা কতটা সম্ভব, সেটি নির্ভর করবে রুলবুক, অডিট ট্রেইল আর সাইবার সিকিউরিটির সঙ্গে সামঞ্জস্যের উপর, আপাতত সংহত লগইন একটি স্থিতিশীল মধ্যমপথ। ব্যবহারকারীর ফিডব্যাক অনুযায়ী ড্যাশবোর্ড আরও কাস্টমাইজড হতে পারে, তবে শুরুতেই মূল সমস্যাগুলোকে আঙুল দিয়ে দেখানো হয়েছে, সেটাই ইতিবাচক। নীতির লক্ষ্য ইউজার সন্তুষ্টি, প্রক্রিয়ার লক্ষ্য গতি ও স্বচ্ছতা, এই সমান্তরালতা বজায় থাকাই চ্যালেঞ্জ।অর্থনৈতিক প্রেক্ষিতে, ৭ কোটির বেশি সাবস্ক্রাইবারের ব্যবস্থায় প্রতিটি ছোট সরলীকরণও বিশাল প্রভাব ফেলে, অভিযোগ কমলে আস্থা বাড়ে, ফাইন্যান্সিয়াল বেহেভিয়র উন্নত হয়। সংক্ষেপ পাসবুকের মতো সহজ উইন্ডো মানুষকে তাদের অবদানের সঙ্গে বেশি সংযুক্ত রাখে, তহবিলের প্রতি নজর বাড়ে, লং টার্ম প্ল্যানিংয়ে সাহায্য করে। অ্যনেক্সার কে অনলাইনে থাকায় ডরমান্ট অ্যাকাউন্ট কমবে, ট্রান্সফার দ্রুত হবে, আনক্লেইমড পিএফের স্তুপ কমার সম্ভাবনাও বাড়ে। এই সবকিছু মিলিয়ে ইপিএফওর ডিজিটাল রূপান্তরে আরেকটি অর্থবহ ধাপ জুড়ল, যেটি দৈনন্দিন ব্যবহারে খুব স্পষ্ট বোঝা যাবে। পোর্টাল ব্যবহারের সংস্কৃতি যত মজবুত হবে, ততই এসব পরিবর্তনের লাভ দৃশ্যমান হবে।
বাস্তব ইউজ কেস ধরুন, কেউ নতুন কোম্পানিতে যোগ দিয়ে অবদান ঢুকল কি না দেখতে চান, আগে আলাদা পোর্টাল, এখন এক লগইনে দ্রুত দেখে ফেলছেন, ভুল থাকলে সঙ্গে সঙ্গে এইচআরকে জানান। আবার কেউ বাড়ির প্রয়োজনেই অগ্রিম তুলতে চান, হিসেব মেলালেন, সংক্ষেপ দেখে আবেদন করলেন, পরে ফুল পাসবুক ডাউনলোড রেখে দিলেন, নথিপত্র তৈরি সহজ হল। অন্যদিকে শহর বদলে যাওয়া চাকরিজীবী অ্যনেক্সার কে ডাউনলোড করে নতুন অফিসের কাছে জমা দিলেন, পেনশন সার্ভিসের বর্ষ গণনায় কোনও ফাঁক থাকলে ধরতে পারলেন। এইভাবে প্রতিটি প্রোফাইলে আলাদা লাভ, কিন্তু সাধারণ সূত্র একটাই, সময় বাঁচে, নিয়ন্ত্রণ আপনার হাতে থাকে। সিস্টেম যত কম বাধা দেয়, ব্যবহারকারী তত বেশি সক্রিয় থাকেন, এই নীতিই কাজ করছে।সরকারি প্রেস নোটে পরিষ্কার, পাসবুক লাইট সদস্য পোর্টালের মধ্যেই, পুরনো পোর্টাল সহাবস্থান করবে, এক লগইনে সব কী সার্ভিসে অ্যাক্সেস, ফোকাস স্বচ্ছতা, গতি, সন্তুষ্টি। অর্থনৈতিক পত্রিকাগুলি বলছে, অনুমোদন স্তর কমানোয় ক্লেম স্যাটলমেন্ট দ্রুত হবে, ফিল্ড অফিসের দায়বদ্ধতা বাড়বে, ইউজার অভিজ্ঞতা ভালো হবে। মূলধারার জাতীয় দৈনিকও এটিকে ডুয়াল লগইন সমস্যার কার্যকর সমাধান বলেছে, গ্রাফিক ভিউ যাদের দরকার, তাদের জন্য আলাদা রাস্তা খোলা থাকছে। বিজনেস ডেস্কগুলির ব্যাখ্যা, এক সেশনে স্ন্যাপশট মানে কম ঘর্ষণ, বেশি গ্রহণযোগ্যতা, সেটাই লক্ষ্য। সরকারি সার্কুলার অ্যনেক্সার কে ডাউনলোড পথ স্পষ্ট করে দিয়েছে, মাঠে কাজ সহজ হবে।
এপিএফওর পুরনো পাসবুক পোর্টাল কার্যকরই আছে, কাজের সময় অফিসিয়াল ইউআরএল ব্যবহার করা উচিত, ভুয়ো লিঙ্ক এড়াতে সতর্ক থাকা প্রয়োজন। সদস্যরা প্রয়োজনে মিসড কল, এসএমএস পরিষেবায় ব্যালেন্স জেনে নিতে পারেন, তবে পোর্টালেই সংহত ডেটা সঠিক ও আপডেটেড থাকে। এখন থেকে দ্রুত স্ন্যাপশট দেখার জন্য পাসবুক লাইট যথেষ্ট, বিস্তারিত চেকের জন্য পুরনো পোর্টাল, এই অভ্যাস গড়ে উঠলে ঝামেলা কমবে। এ সবের সঙ্গে ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা জরুরি, ওটিপি, ব্যাংক ডিটেলস কখনও শেয়ার করবেন না, সন্দেহ হলে টোলফ্রি নম্বরে জেনে নিন। নিরাপদ ব্যবহারই স্মার্ট ব্যবহার, সেটিই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।দিনের শেষে, এই আপডেটের মানে ডাবল লগইনের ঝক্কি যাবে, পাসবুক দেখা, ট্রান্সফার ট্র্যাক, ক্লেম তোলা, সবটাই লিনিয়ার হবে। যাদের সময় কম, তাদের জন্য সংক্ষেপ পাসবুক অনেকটা গুগল সারাংশের মতো কাজ দেবে, আর অডিট লেভেলের খুঁটিনাটি আলাদা দরজায় থাকবে। সরকার বলছে, এভাবে অভিযোগ কমবে, আস্থা বাড়বে, ইপিএফওকে আরও ইউজার সেন্ট্রিক করা যাবে, এই ট্র্যাকেই এগোতে চায় তারা। পুজোর আগে এই রোলআউট টাকাপয়সার রুটিনকে একটু সহজ করল, সেটাই সাধারণ সদস্যদের কাছে সবচেয়ে বড় খবর। পরের ধাপে মোবাইল অ্যাপের ইন্টারফেসে একই সংহতি এলে অভিজ্ঞতা আরও মসৃণ হবে বলে আশা।